টেম্পলেটটি তৈরি করেছেন, "ব্লগার সৌরভ"

টেম্পলেটটি তৈরি করেছেন, "ব্লগার সৌরভ", এর মূল্য রাখা হয়েছে মাত্র ৳২৫০, যারা টেম্পলেটটি কিনতে চান তারা এখানে ক্লিক করুন, টেম্পলেটটি মূল্য বিকাশ করার সাথে সাথে আপনাকে টেম্পলেটটি দিয়ে দেওয়া হবে......।।

টেম্পলেটটি তৈরি করেছেন, "ব্লগার সৌরভ"

টেম্পলেটটি তৈরি করেছেন, "ব্লগার সৌরভ", এর মূল্য রাখা হয়েছে মাত্র ৳২৫০, যারা টেম্পলেটটি কিনতে চান তারা এখানে ক্লিক করুন, টেম্পলেটটি মূল্য বিকাশ করার সাথে সাথে আপনাকে টেম্পলেটটি দিয়ে দেওয়া হবে......।।

টেম্পলেটটি তৈরি করেছেন, "ব্লগার সৌরভ"

টেম্পলেটটি তৈরি করেছেন, "ব্লগার সৌরভ", এর মূল্য রাখা হয়েছে মাত্র ৳২৫০, যারা টেম্পলেটটি কিনতে চান তারা এখানে ক্লিক করুন, টেম্পলেটটি মূল্য বিকাশ করার সাথে সাথে আপনাকে টেম্পলেটটি দিয়ে দেওয়া হবে......।।

টেম্পলেটটি তৈরি করেছেন, "ব্লগার সৌরভ"

টেম্পলেটটি তৈরি করেছেন, "ব্লগার সৌরভ", এর মূল্য রাখা হয়েছে মাত্র ৳২৫০, যারা টেম্পলেটটি কিনতে চান তারা এখানে ক্লিক করুন, টেম্পলেটটি মূল্য বিকাশ করার সাথে সাথে আপনাকে টেম্পলেটটি দিয়ে দেওয়া হবে......।।

টেম্পলেটটি তৈরি করেছেন, "ব্লগার সৌরভ"

টেম্পলেটটি তৈরি করেছেন, "ব্লগার সৌরভ", এর মূল্য রাখা হয়েছে মাত্র ৳২৫০, যারা টেম্পলেটটি কিনতে চান তারা এখানে ক্লিক করুন, টেম্পলেটটি মূল্য বিকাশ করার সাথে সাথে আপনাকে টেম্পলেটটি দিয়ে দেওয়া হবে......।।

Sunday, June 28, 2015

রোজ ২ টি কোয়া রসুন খাওয়ার ৩৪টি উপকারিতা

মানব দেহে নানানটা সমস্যা ! কিছু কিছু সমস্যা আছে যেগুলোর সমাধান আমরা পেতে পারি খুব সহজে। তার মধ্যে রসুন, যা আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় থাকে। কিন্তু মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার ভয়ে অনেকেই কাঁচা রসুনের কাছ থেকে দূরেই থাকেন। কিন্তু বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় কাঁচা রসুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক বেশি। বিশেষ করে নানা ধরণের শারীরিক সমস্যা দূর করতে কাঁচা রসুনের জুড়ি নেই। ইউনিভার্সিটি অফ হেলথ অ্যান্ড মেডিক্যাল সাইন্সের গবেষণায় রসুনের এইসকল গুণাবলী প্রকাশ পায়। আজ জেনে নিন রসুনের এমনই অসাধারণ কিছু গুণাবলী সম্পর্কে। জেনে নিন প্রতিদিন মাত্র ২ কোয়া রসুন খাওয়ার উপকারিতা।

১) হৃদপিণ্ডের সুস্থতায় কাজ করে। কোলেস্টেরল কমায়। এতে করে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।


২) শিরা উপশিরায় প্লাক জমতে বাঁধা প্রদান করে। রক্ষা করে শিরা উপশিরায় মেদ জমার মারাত্মক রোগ অথেরোস্ক্লেরোসিসের হাত থেকে।


৩) উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা দূর করে।


৪) গিঁট বাতের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।


৫) ফ্লু এবং শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।


৬) অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান দেহে খারাপ ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ, জন্ম এবং বংশবিস্তারে বাঁধা প্রদান করে।


৭) যক্ষ্মা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।


৮) দেহের বিভিন্ন অংশের পুঁজ ও ব্যথাযুক্ত ফোঁড়ার যন্ত্রণা কমায়।


৯) যৌনমিলনের অসাবধানতা বশত রোগ ট্রিকোমোনিয়াসিসের হাত থেকে রক্ষা করে।


১০) হজমশক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।


১১) কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।


১২) গলব্লাডার ক্যান্সার মুক্ত রাখে।


১৩) স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।


১৪) রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে।


১৫) প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।


১৬) পরিপাকতন্ত্রের নানা সমস্যা দূর করে।


১৭) ইষ্ট ইনফেকশন দূর করে।


১৮) শিরা উপশিরায় জমাট বাঁধা রক্ত ছাড়াতে সহায়তা করে।


১৯) ক্ষুধামন্দা ভাব দূর করে।


২০) দেহের অভ্যন্তরীণ ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং কৃমি ধ্বংস করে।


২১) চোখে ছানি পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে।


২২) হাতে পায়ে জয়েন্টের ব্যথা দূর করে এবং বাতের ব্যথা সারায়।


২৩) ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।


২৪) স্টাফিলোকোক্কাস ইনফেকশন দূর করে।


২৫) দাঁতের ব্যথা সারাতে সহায়তা করে।


২৬) ব্রণ সমস্যা দূরে রাখে।


২৭) আঁচিলের সমস্যা সমাধান করে।


২৮) দাদ, খোস-পাঁচড়া ধরণের চর্মরোগের হাত থেকে রক্ষা করে।


২৯) চামড়ায় ফোসকা পড়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়।


৩০) রসুনের ফাইটোনসাইড অ্যাজমা সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।


৩১) দীর্ঘমেয়াদী হুপিং কাশি ও ব্রঙ্কাইটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে।


৩২) ঘুম না হওয়া, অনিদ্রা রোগ মুক্ত রাখে।


৩৩) ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।


৩৪) দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।


সতর্কতাঃ

১) দিনে ২ কোয়ার বেশি কাঁচা রসুন খাওয়া যাবে না। রান্নায় রসুন ব্যবহার হলেও দিনে মাত্র ২ কোয়া রসুন খাওয়া যায়।
২) রসুনে অ্যালার্জি কিংবা কোনো বিশেষ কারণে রসুন খাওয়া বন্ধ থাকলে তাদের রসুন না খাওয়াই ভালো।
৩) অতিরিক্ত রসুন খেলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, বমিভাব হতে পারে।

আমার সকল পোষ্টের আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজ এ লাইক দিন,
ফেসবুকে আমি "BloggerSourab.Com"

তামিমের যে অজানা সাত তথ্য আপনাকে অবাক করবে


বলা হয় বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা ওপেনার তিনি। তিন ফরম্যাটেই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটা এসেছে সেই তামিম ইকবালেরই ব্যাট থেকে। তাই, তাকে সেরা মানতেই হচ্ছে।

তবে, আমাদের এবারের আয়োজন ক্রিকেটের বাইরের জীবন নিয়ে। চলুন জেনে নেয়া যাক তার ব্যাপারে অজানা সাত তথ্য...

১. ইংলিশ মিডিয়ামের ছাত্র তামিম ইকবাল ‘ও’ লেভেল ফাইনাল পরীক্ষায় চার বিষয়ে ফেইল করেন। ফেইল করার পেছনে একমাত্র কারণ ছিল তামিমের অতিরিক্ত ক্রিকেট প্রেম। পড়ালেখায় বারবার ব্যর্থ হতে দেখে তামিমের গৃহ শিক্ষক কামাল বুঝতে পারলেন তামিমকে দিয়ে আর পড়ালেখা হবেনা। গোপনে সে তামিমের হাত থেকে কলম কেড়ে নিয়ে তুলে দেয় ব্যাট-বল। এরপর থেকে বদলে যায় তামিমের জীবন।

২. তামিম ইকবাল চট্টগ্রামসহ দেশের প্রায় পনের থেকে বিশটা এতিমখানা দেখাশোনা করেন। এতিমখানা গুলো দেখাশোনা করতে প্রতি মাসে সে পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকা ব্যায় করেন তিনি।

৩. একবার জাতীয় লিগে প্রথম ম্যান অব ম্যাচ পুরূস্কারের পুরো টাকা তামিম তার বাল্যবন্ধু ফারহানের মায়ের ক্যান্সারের চিকিত্সা বাবদ খরচ করে ফেলেন। ফারহান বন্ধুর এই অবদানের কথাটা এখনও সবাইকে বলে বেড়ায়।

৪. তামিমের স্বপ্ন ছিল তার বড় ভাই নাফিস ইকবালের সাথে একসাথে টেস্ট এবং ওয়ানডে ম্যাচে ইনিংস উদ্বোধন করার। কিন্তু ইনজুরির কারণে নাফিসের ক্যারিয়ার খুব বেশি লম্বা হতে পারেনি। সেজন্য ক্রিকেট থেকে যেদিন নাফিস দূরে সরে গিয়েছিলেন সেদিন তামিম নাফিসকে জড়িয়ে ধরে অনেক কান্নাকাটি করেছিল। এরপর নাফিস তামিমের মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলেছিলেন, ‘এখন তুই এমন ভাবে ক্রিকেট খেলবি যাতে তোর খেলা দেখে সবাই বলে তামিম একলা একশ। দোয়া করি তুই যাতে অনেক দূরে এগিয়ে যেতে পারিস ভাই।’

৫. তামিম নিয়মিত ফরজ, সুন্নত, নফল এবং তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করেন। পুরোদস্তুর ধার্মিক হিসেবে একাধিকবার সে হজ্ব ও পালন করেছে। চলফেরা করার পথে যদি কোনো অসহায় চোখে পরে তামিম তাকে তত্ক্ষণাত আর্থিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়।

৬. তামিম তার ভাল পারফরম্যান্সের জন্য মা, ভাই, স্ত্রী এবং চাচা আকরাম খানের দ্বিধাহীন সমর্থনকে মূল কারণ হিসেবে দেখান। ফর্ম না থাকা অবস্থায় তামিমকে নিয়ে যারা সমালোচনা করেন তাদের উদ্দেশ্যে তামিম বলেন, ‘আসলে ওরা সবাই আমাকে এবং ক্রিকেটকে অনেক ভালবাসে। আর ভালবাসে বলেই ক্রিকেট নিয়ে সমালোচনা করে। আর তাঁদের সমালোচনা থেকে আমরা ভাল খেলার প্রেরণা পাই।’

৭. পাকিস্তান-বাংলাদেশ সর্বশেষ সিরিজ শুরু হওয়ার ক’দিন আগে তামিম তার মাকে ফোন করে বললেন, ‘আম্মু তুমি দেখো আমি সিরিজের প্রায় সবকটি খেলায় হয় হাফ সেঞ্চুরি করব না হয় ফুল সেঞ্চুরি করব। একটা খেলায়ও শুন্য রানে আউট হবো না। তুমি আমার জন্য দোয়া করো।’

সূত্রঃ প্রিয় ডট কম

আমার সকল পোষ্টের আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজ এ লাইক দিন,
ফেসবুকে আমি "ব্লগার সৌরভ"

অসাধারণ ওয়ার্ডপ্রেস থিম Techron রেস্পন্সিভ ডিজাইন ফী ডাউনলোড

প্রথমে সবাই আমার সালাম নিবেন, আশা করি সবাই ভাল আছেন, আমি ও আপনাদের দোয়ায় ভালই আছি

আজকে আমি আপনাদের জন্য খুব সুন্দর একটি ওয়ার্ডপ্রেস থিম নিয়ে এসেছি, এটি আপনার আপনাদের ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে ব্যবহার করতে পারবেন,

খুব সুন্দর একটি থিম, আমি আশা করছি আপনাদের এই টেম্পলেট পছন্দ হবে, আপনার ডিমো এবং ফিচার দেখেনিন ভাল লাগলে ডাউনলোড করে নিবেন,





ফিচারঃ
  • Responsive Design
  • SEO Ready
  • Ads Ready
  • Clean Design
  • Fast Loading
  • Menu Bar
  • Dropdown Menu
  • Social Profiles Button
  • Social Share Button
  • Slider
  • Featured Posts in Slider
  • 2 Column Body
  • 3 Column Footer
  • Custom Widgets
  • User can theme colors change
  • User can theme font change
  • About admin
  • Comment
  • Compatible with new WordPress versions



আমার মনে হয় না এমন কেউ আছে, যার এই টেম্পলেটটি পছন্দ হয়নি, যারা এই টেম্পলেটটির প্রয়োজন বোধ করেন ডাউনলোড লিংকে গিয়ে ডাউনলোড করে নিন

ফেসবুকে আমার ব্লগ টিউন এর আপডেট পেতে আমার পেজে লাইক দিন, BloggerSourab.Com

Friday, June 26, 2015

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে ফ্রী কল করুন দেশে-বিদেশে আনলিমিটেড

প্রথমে সবাই আমার সালাম নিবেন, আশা করি সবাই ভাল আছেন, আমি ও আপনাদের দোয়ায় আর আল্লাহ্‌র রহমতে ভালই আছি

আজকে শেষ হয়ে গেল প্রবিত্র ৫ মাহে রমজান, আশা করি সবাই আল্লাহ্‌র রহমতে কোন সমস্যা ছাড়াই রোজা রাখতেছেন,
আজকে মাহে রমজানের উপহার হিসাবে অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের নিয়ে এসেছি একটি ফ্রী কলিং অ্যাপ...।।

অ্যাপটির নাম Bigo, এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল থেকে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ছাড়া ও যেকোন নাম্বারে ফ্রী কল দিতে পারবেন...।।


Bigo সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত দেওয়া আছে।

BIGO কি?
Bigo হল একটি Android Voip Calling App.


Bigo ব্যবহার করে কিভাবে?

  • Bigo ব্যবহার করতে চাইলে আপনার অবশ্যই একটি Android Device অথবা পিসি থাকতে হবে।
  • আপনার মোবাইল নাম্বার টি দিয়ে একটি Bigo  Account নিবন্ধন করতে হবে।
  • তারপর নম্বর ডায়াল করে কল দিতে হবে।


Bigo কেন?

  • ১. Bigo তে চলছে এক চরম অফার! আপনি নিবন্ধন করার সাথে সাথে পেয়ে যাবেন ১১৬০ পয়েন্ট।
  • ২. প্রতি মিনিট এর জন্য ১১ পয়েন্ট কাটা হবে Bangladeshi Number এ।
  • ৩. বিভিন্ন দেশের কল রেট বিভিন্ন, যেমন Chaina এর জন্য প্রতি মিনিট মাত্র ১ পয়েন্ট।
  • ৪. প্রতি বার এর কল এ নাম্বার পরিবর্তন হয়ে যায়।
  • ৫. যাকে কল দিবেন তার BIGO থাকতে হবে না।
  • ৬. প্রতিবারের লগইন এ পেয়ে যাবেন ২০ পয়েন্ট করে।
  • ৭. কোন বন্ধু কে INVITE করলে পেয়ে যাবেন ২০০ পয়েন্ট।
  • ৮. কথা খুবই পরিস্কার।
  • ৯. Bigo থেকে Bigo তে করতে পারবেন ফ্রী Ultra HD ভিডিও কল।
  • ১০. প্রতি মাসে পেয়ে যাবেন ১১৫২ ক্রেডিট!!!



আমার সকল পোষ্টের আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজ এ লাইক দিন,
ফেসবুকে আমি "BloggerSourab.Com"

ওয়্যারলেস ব্রডব্যান্ডের আওতায় আসবে সারা দেশ


সারাদেশের মানুষের কাছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ওয়্যারলেস ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক স্থাপন প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবনায় এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

তিনি জানান, জনগণকে ইন্টারনেট সেবা প্রদানের লক্ষ্যে দেশের সবকটি জেলার ১০০৬টি ইউনিয়নে প্রায় ১১ হাজার কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল স্থাপনের কাজ চলছে।

তিনি আরও জানান, দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলে সংযুক্ত হওয়ার মাধ্যমে শীঘ্রই ব্যান্ডউইথ ক্যাপাসিটি ২০০ জিবিপিএস থেকে ১,৩০০ জিবিপিএসে উন্নীত করা হবে।

সূত্রঃ প্রিয় টেক

আমার সকল পোস্ট এর ফেসবুক আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিন,
আমার ফেসবুক পেজঃ ব্লগার সৌরভ ডট কম

কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়ার ৫০ টি কিলার উপায়

আমরা যখন কোনো ওয়েবসাইট বা ব্লগের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও নিয়ে কথা বলি তখন এটিকে দু’ভাগে ভাগ করে থাকি। এটি হলো অনপেজ ও অফপেজ অপটিমাইজেশন। অফপেজ অপটিমাইজেশনে মূলত ঐ সাইটের ব্যাকলিংক ও সোশ্যাল সিগন্যাল বেশি গুরুত্ব পায়।

বিশেষকরে আমরা যখন এসইআরপি র‍্যাংকিং এ ভালো করতে চাই তখন আমাদের বিভিন্ন অথরিটি সাইট থেকে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়ার দরকার পড়ে। আমরা সার্চ ইঞ্জিন ট্রাফিকের গুরুত্ব সম্পর্কে জানি। আর হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক একটি সাইটের র‍্যাংকি বাড়ানো ও সার্চ ইঞ্জিন  ট্রাফিক বাড়ানোর সবচেয়ে কার্যকরী উপায়। আর্নট্রিক্সের পাঠকদের কথা বিবেচনা করে এই পোস্টটিতে হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়ার ৫০টি উপায় সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। আশাকরি আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের ক্ষেত্রে যথেষ্ঠ সহায়ক হবে।



তবে ৫০টি উপায় বলার আগে আরেকটি কথা না বললেই নয়! আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, ২০১২ সালে  গুগলের একটি পেঙ্গুইন আপডেট আনা হয়, সেখানে স্প্যাম ও পেইড ব্যাকলিংককে টার্গেট করা হয়েছে। তাই এ ধরণের ব্যাকলিংক সাইটের র‍্যাংকিং এর ক্ষেত্রে খারাপ প্রভাব ফেলবে।

আর হ্যাঁ, আপনি যখন আপনার ব্যাকলিংক তৈরি করবেন, অবশ্যই লিংক কোয়ালিটি ও অ্যাংকর টেক্সট ভেরিয়েশনের দিকে খেয়াল রাখবেন। আপনার হোমপেজে ব্যাংকলিংক তৈরির দিকে বেশি নজর না দিয়ে সাইটের ইন্টারন্যাল পেজের ব্যাকলিংক তৈরিতে বেশি গুরুত্ব দেবেন। আপনি রিসোর্স পেজ যেমন বিভিন্ন গাইডলাইন মূলক পেজে ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন। এক্ষেত্রে একটি বা দুইটি কিওয়ার্ড সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন। এই ধরণের পোস্ট বেশি ইফেক্টিভ হয়।

ব্যাকলিংক তৈরির ক্ষেত্রে যে বিষয়টি এড়িয়ে চলবেন-
  • ফুটার থেকে বড় ধরণের লিংক ব্যবহার করবেন না।
  • এক্সাক্ট অ্যাংকর টেক্সট কেনা থেকে বিরত থাকবেন।
  • বিভিন্ন সাইট থেকে (যেমন ফিভার) বাল্ক লিংক কেনা থেকে বিরত থাকবেন।
  • লিংক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করবেন না।
  • ব্লগরোল লিংক ব্যবহারে বিরত থাকুন।
  • আর্টিকেল ডিরেক্টরি লিংক ব্যবহার ততোটা কার্যকরী নয়, তাই এটি ব্যবহারে বিরত থাকার চেষ্টা করুন।

উপরের বিষয়গুলো মনে রেখে আপনার সাইটের ব্যাকলিংক তৈরি করা শুরু করতে পারেন। তবে একটি কথা না বললেই নয়, গেস্ট পোস্ট ব্যাকলিংক তৈরির ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এটি আপনার ওয়েবসাইটে ভালো ট্রাফিক আনতে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।




এখন আসুন জেনে নিন কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরির ৫০ কিলার  উপায়-
1. অন্যব্লগে গেস্ট পোস্ট করুন।
2. ডুফলো ব্লগে কমেন্ট করুন।
3.  রিলেভ্যান্ট  ফোরামের আলোচনায় অংশ নিন এবং আপনার ব্লগ পোস্টের লিংক ব্যবহার করুন।
4. ফোরাম সিগনেচারে আপনার ব্লগ লিংক যুক্ত করুন (অবশ্যই হাই কোয়ালিটি ফোরামে)।
5. জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ সাইট যেমন- ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, ডিগ সাইটগুলোতে আপনার সাইটের অ্যাক্টিভিটি বাড়ান।
6. বিভিন্ন ডিসকাশন বোর্ড যেমন কিয়োরাতে আপনার ব্লগ লিংক যুক্ত করে ডিসকাশন বাড়ান।
7. ব্লগিং কমিউনিটিতে আপনার সাইটটি যুক্ত করে অ্যাক্টিভিটি বাড়ান। এক্ষেত্রে ব্লগ এনগেজ, এমএমও সোশ্যাল নেটওয়ার্ক উল্লেখযোগ্য।
8. বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর সাইটে যেমন – ইয়াহু অ্যান্সার এ আপনার সাইট সম্পর্কিত প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেন।
9. এসব কোশ্চেন, অ্যান্সার সাইটে বিভিন্ন উত্তর দিন এবং আপনার সাইটের রিলেটেড বিভিন্ন লিংক দিন।
10. আর্টিকেল পাবলিশ করার সময় সাইটের রিলেটেড অন্য পোস্টের সাথে ইন্টারলিংক করুন।
11.  আপনার নিচ রিলেটেড অন্য ব্লগ সাইটের সাথে লিংক এক্সচেঞ্জ করতে পারেন, তবে এটি অবশ্যই যেনো ন্যাচারাল হয় এবং লিংক পিরামিড ফর্ম মেনে করতে হবে।
12. আপনার ব্লগটি টপ ব্লগিং ডিরেক্টরিতে সাবমিট করুন (এখানেও কোয়ালিটি নিশ্চিত হতে হবে)।
13. বিভিন্ন ওয়েব ডিরেক্টরিতে আপনার ব্লগ সাবমিট করুন।
14. টপ নিশ ডিরেক্টরিতে আপনার ব্লগগ সাবমিট করুন।
15. আপনার বন্ধুদেরকে আপনার সাইটে/ সামাজিক যোগাযোগ সাইটের পেজে সংযুক্ত হতে বলেন।
16. ভালোমানের সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইটগুলোতে আপনার ব্লগ পোস্টগুলো সাবমিট করুন।
17. টপ সোশ্যাল নেটওয়াকিং সাইটগুলোতে আপনার সাইটটি যুক্ত করুন।
18. আপনার ব্লগ আর্টিকেলগুলো স্টাম্বলআপন এ সাবমিট করুন।
19. ডিগ এ আপনার ব্লগ সাবমিট করুন। এটি ডুফলো লিংক দেয় এবং গুগল ক্রাউলের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে।
20. টপ সোশ্যাল বুকমাকিং সাইটগুলোতে আপনার ব্লগকে ভাইরাল করুন। কারণ এক একটি অথরিটি সাইট থেকে যে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়া যায় তা হাজারো সাধারণ ব্যাকলিংক থেকে উত্তম।
21.ফিডার সাইটগুলোতে আপনার ব্লগের আরএসএস ফিড যুক্ত করুন।
22. প্রেস রিলিজ সাইটগুলোতে প্রেস রিলিজ সাবমিট করুন।
23. আরএসএস ডিরেক্টরিতে আপনার আরএসএস ফিড সাবমিট করুন।
24. প্রায় প্রতিটি ফোরামেই ওয়েব সাইট রিভিউ ফোরাম আছে, সেখানে আপনার ব্লগের রিভিউ দিন।
25. যদি আপনি থিম ডেভেলপমেন্ট জানেন, তাহলে একটি ফ্রি থিম রিলিজ করুন এবং থিমের ফুটারে আপনার ব্লগ লিংকটি যুক্ত করে দিন। (সম্ভব না হলে দরকার নেই)
26. যদি পারেন তাহলে একটি ফ্রি ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগইন তৈরি করুন এবং সেখানে আপনার ব্লগ লিংকটি যুক্ত করুন।
27. একটি সফটওয়্যার অথবা ইবুক রিলিজ করুন এবং এটি .exe তে কম্পাইল করে টপ সফটওয়্যার শেয়ারি সাইট যেমন ডাউনলোড ডটকম, ব্রাদারসফট ও সাবমিট করুন।
28. আপনার ব্লগ পোস্টগুলো দিয়ে একটি পিডিএফ বই তৈরি করুন এবং ডকুমেন্ট শেয়ারিং সাইটে সাবমিট করুন।
29. টপ কোম্পানি ও প্রোডাক্ট সম্পর্কে রিভিউ লিখুন, তাহলে তারা আপনাকে ব্যাকলিংক দিতে পারে।
30. প্রতি সম্পাহে অন্তত একটি পোস্ট পাবলিশ করুন যাতে বিভিন্ন সাইট বা ব্লগারের রিসোর্স থাকে (লিংকসহ) এবং এই পোস্টটি ঐসব ব্লগারদের সাথে শেয়ার করুন। তাহলে তারাও আপনার সম্পর্কে আগ্রহী হবে।
31. টপ ব্লগারদের ইন্টারভিউ পাবলিম করেন এবং সেটি শেয়ার করার অনুরোধ জানান। এতে তাদের ফ্যানরাও আপনার সাইট সম্পর্কে জানতে পারবে।
32. মার্কেটারদের টেস্টিমোনিয়াল দিন এবং সেখানে আপনার ব্লগ লিংক যুক্ত করুন। এরফলে তারাও আপনাকে ব্যাকলিংক দিতে পারে।
33. আপনার ব্লগের প্রমোট করতে ওয়েব ২.০ সাইটগুলোর ব্যবহার করুন।
34. আপনার ব্লগ পোস্ট কার্নিভালস এ সাবমিট করুন।
35. হাই কোয়ালিটি কনটেন্ট লিখুন এবং এগুলো থেকে স্টং ব্যাকলিংক পাবেন।
36. আলোচিত বা বিতর্কিত বিষয় সম্পর্কে লিখতে চেষ্টা করুন।
37. নিউজ পোস্ট পাবলিশ করার চেষ্টা করুন এবং এটি সবার আগের পাবলিশ করার চেষ্টা করুন।
38. আপনার ব্লগকে সিএসএস ডিরেক্টরিতে সাবমিট করুন।
39. অন্য ব্লগগুলো আপনার ইন্টারভিউ বা সাক্ষাতকার প্রকাশের চেষ্টা করুন।
40. লিংকনির্ভর পোস্ট লেখার চেষ্টা করুন।
41. টপ লিস্টেড পোস্ট লেখার চেষ্টা করুন কারণ এগুলো সহজেই ভাইরাল হয়।
42. আপনার নিশে কাজ করা ভালো সাইটগুলোর সাথে তুলনামূলক পোস্ট লিখুন।
43. যারা ব্লগিং করতে চায় তাদের নিয়ে একটি ফিচার পোস্ট লিখুন। এগুলোও ভালো লিংক হবে।
44. আপনার নিশে অন্য ব্লগারদের সাথে কনটেন্ট বিনিময় করুন।
45. আপনার সাইটকে ডিমজ সহ অন্য ডিরেক্টরিগুলোতে সাবমিট করুন।
46. আপনার সাইটকে .এডু ও .গভ ফোরাম ও ব্লগে সাবমিট করুন। গুগল এসব সাইটকে অথরিটি সাইট হিসেবে প্রাধান্য দেয়, তাই এগুলো থেকে কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পাওয়া যায়।
47. গুগল গ্রুপ ও ইয়াহু গ্রুপগুলোর মতো জনপ্রিয় গ্রুপগুলো ব্যবহার করুন আপনার সাইটের প্রচারের মাধ্যম হিসেবে।
48. সম্ভব হলে একটি  উইকিপিডিয়া পেজ খুলুন এবং এখানে আপনার রিসোর্স সেকশনের লিংকগুলো যুক্ত করুন।
49. টোকনোরাতি‘তে আপনার সাইটকে সাবমিট করুন। এটি আপনার ব্লগের র‍্যাংকে করতে বিশেষ গুরুত্ব পালন করে।
50. ‘দ্য আল্টিমেট’ টাইটেলে পোস্ট লিখুন, এগুলোর মাধ্যমে অনেক ব্যাকলিংক পাওয়া যায়।

ফেসবুকে আমার ব্লগের পোস্টের আপডেট পেতে আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিন,

Thursday, June 25, 2015

ফেসবুকের অজানা ৭টি তথ্য


প্রতি মাসে ১৫০ কোটি সক্রিয় ব্যবহারকারী নিয়ে বর্তমানে শীর্ষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আসনটি গেঁড়ে আছে ফেসবুক। তবে ফেসবুকের এমন কিছু বিষয় আছে যা অনেকেই জানেন না।

ফেসবুকের এমনই কিছু অজানা তথ্য আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল:

১. ফেসবুকে ৭০ শতাংশ টিনএজার তাদের বাবা-মা'র বন্ধু তালিকায় রয়েছে।

২. ফেসবুকে ৬৬ শতাংশ টিনএজার কোন না কোনভাবে নির্যাতনের শিকার হয়।

৩. ফেসবুকে একজন ব্যবহারকারী যেদিন রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস পরিবর্তন করে, সেদিন তার অন্যান্য পোস্টে ইন্টারঅ্যাকশনের পরিমাণ ২২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। তবে মাত্র ২৮ শতাংশ বিয়ের এক ঘন্টার মধ্যে রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস পরিবর্তন করে।

৪. যুক্তরাষ্ট্রে ১৯.৪ শতাংশ মানুষ কর্মক্ষেত্রে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারে না। তবে দেশটির ৩০ শতাংশই আবার কর্মক্ষেত্রে ফেসবুক ব্যবহার করে থাকে।

৫. বিভিন্ন টিভি অনুষ্ঠানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফেসবুক ফ্যান আছে দ্য সিম্পসন-এর। এরপর আছে মি. বিন।

৬. ১০ কোটিরও বেশি ফ্যান নিয়ে ফেসবুকে সবচেয়ে জনপ্রিয় সংগীত তারকা শাকিরা। ৯ কোটির বেশি ফ্যান নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন এমিনেম এবং ৮ কোটির বেশি ফ্যান নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রিহানা।

৭. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারী আছে কানাডায়।

তথ্যসূত্র: বিজনেস ইনসাইডার

ইউটিউবের ১০ টি মজার তথ্য


অনেকেই কম্পিউটারে এখন আর আলাদা করে গান জমা রাখেন না। পছন্দের কোনো গান শুনতে ইচ্ছা হলে সার্চ দেন ইউটিউবে। সিনেমার ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার। পিসিতে জমিয়ে রেখে হার্ডডিস্কের গিগাবাইট নষ্ট করতে চান না কেউ-ই। সংবাদ, বিনোদন সবকিছুর ক্ষেত্রেই আলাদা একটা অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে ইউটিউব। বিশ্বের সবচেয়ে  জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট। জনপ্রিয় এই সাইটের বেশ কিছু মজার তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

১. ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে যাত্রা শুরু করে ইউটিউব। তিন প্রতিষ্ঠাতা শ্যাদ হার্লে, স্টিভেন চ্যান ও জাওয়াদ করিম। তিনজনই একসাথে কাজ করতেন অনলাইন লেনদেন প্ল্যাটফর্ম পেপ্যালে। কিন্তু ঝামেলা বাঁধে যখন পেপ্যালকে কিনে নেয় অনলাইনে নিলাম ওয়েবসাইট ইবে। তিনজনই চাকরি হারান। চাকরি যাওয়ার পর তাঁরা ভাবতে থাকেন নতুন কী করা যায়। এই সময় তাঁদের মাথায় আসে ইউটিউবের আইডিয়া। সেটা নিয়েই মাঠে নামেন তাঁরা।

২. আমাদের কাছে ভিডিও শেয়ারিং সাইট হিসেবে জনপ্রিয় ইউটিউব। তবে শুরুতে কিন্তু এমন হওয়ার কথা ছিল না। তিন উদ্যোক্তা একটি অনলাইন ভিডিও ডেটিং সাইট বানাতে চেয়েছিলেন। যেখানে একজন ব্যবহারকারী নিজের সম্পর্কে ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে পারবেন, একই সাথে এ রকম অসংখ্য ভিডিও থেকে খুঁজে নিতে পারবেন নিজের পছন্দের মানুষটিকে!

৩. ইউটিউবের সহপ্রতিষ্ঠাতা জাওয়ান করিম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। বাংলাদেশি বাবা ও জার্মান মায়ের সন্তান জাওয়াদের জন্ম জার্মানিতে। যুক্তরাষ্ট্রে লেখাপড়া শেষে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন সেখানে। ইউটিউবে প্রথম ভিডিওটি আপলোড করেন জাওয়াদ নিজেই। মি অ্যাট দ্য জু (Me at the Zoo) শিরোনামের এই ভিডিওতে দেখা যায় জাওয়াদের চিড়িয়াখানা ভ্রমণের খানিক অভিজ্ঞতা। মাত্র ১৯ সেকেন্ডের এই ভিডিও এখন পর্যন্ত দেখা হয়েছে প্রায় ২৩ মিলিয়ন বার। প্রথম ভিডিও বলে কথা!

৪. অ্যালেক্সা রেটিং অনুযায়ী বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ভিজিট করা ওয়েবসাইটের তালিকায় ইউটিউবের অবস্থান তৃতীয়। ইউটিউবের উপরে থাকা দুটি ওয়েবসাইট যথাক্রমে ফেসবুক ও গুগল। তবে মজার ব্যাপার ইউটিউব কোনো সার্চ ইঞ্জিন না হওয়া সত্ত্বেও এখানে যতবেশি ‘সার্চ’ করা হয়ে থাকে তা বিং, আস্কডটকম ও ইয়াহুর মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলোর মিলিত সার্চের চাইতে অনেক বেশি। সার্চের পরিমাণ হিসাব করলে গুগলের পরই ইউটিউবের অবস্থান।

৫. ইউটিউবের বিশালতা বোঝান যেতে পারে একটি ছোট পরিসংখ্যান দিয়ে। প্রতি সেকেন্ডে ইউটিউবে আপলোড হচ্ছে প্রায় দেড় ঘণ্টার সমপরিমাণ ভিডিও। আর একটু বড় করে বললে প্রতি মিনিটে প্রায় ১০০ ঘণ্টা অথবা প্রতি ঘণ্টায় ২৫০ দিনের সমপরিমাণ!  বছর শেষে যার পরিমাণ দাঁড়ায় ৫৮ শতাব্দীকাল! ইউটিউবের সব ভিডিও দেখে ফেলার কোনো পরিকল্পনা নিয়ে থাকলে মাথা  থেকে সে ভূত নামিয়ে ফেলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

৬. ইউটিউবের সবচেয়ে বেশিবার দেখা ভিডিওটি দক্ষিণ কোরিয়ান সংগীতশিল্পী সাইয়ের ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ গানের মিউজিক ভিডিও। ২০০ কোটিরও বেশি বার দেখা হয়েছে ভিডিওটি। এর আগে এই অবস্থান ছিল কানাডিয়ান পপ শিল্পী জাস্টিন বিবারের দখলে। ‘বেবি’ শিরোনামের তাঁর গানটি এখন পর্যন্ত দেখা হয়েছে প্রায় ১১৬ কোটি বার।

৭. আপনার কাছে যদি পর্যাপ্ত অবসর থাকে তবে দেখে ফেলতে পারেন ইউটিউবের সবচেয়ে বেশি ব্যাপ্তির ভিডিওটি। এক-দুই দিনে কিন্তু হবে না, গুনে গুনে ২৫ দিন লাগবে পুরো ভিডিও দেখে শেষ করতে! ৫৯৬ ঘণ্টা ৩১ মিনিট ২০ সেকেন্ডের এই ভিডিওটি বানিয়েছেন জোনাথান হেনড্রিক নামের একজন অ্যাপস ডেভেলপার। কী আছে এই অতিশয় লম্বা ভিডিওতে? জানতে সময় করে বসে পড়ুন একদিন!

৮. ইউটিউব কিন্তু এখন আর নিছক বিনোদনের কোনো সাইট নয়। জীবিকা হিসেবে কিন্তু অনেকেই ‘ইউটিউবার’ পেশাকে বেছে নিচ্ছেন। বিচিত্র ধরনের ভিডিও নির্মাণ ও আপলোডের মাধ্যমেই আয় করা সম্ভব ইউটিউব থেকে। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান বলছে সারা পৃথিবীর প্রায় ৩০টি দেশের অন্তত ১০ লাখ ‘ইউটিউবার’ আয় করছেন শুধু ইউটিউবে সক্রিয় থেকে, আর এই ১০ লখের প্রায় অর্ধেকেরই একমাত্র পেশা এটি। বলাবাহুল্য, এই সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

৯. প্রতিবছর এপ্রিল ফুল পালন করে ইউটিউব। ব্যবহারকারীদের বোকা বানাতে বিভিন্ন রকম  আয়োজন করে তারা। ২০০৯ সালের পহেলা এপ্রিলের কথাই ধরা যাক। ইউটিউব সেদিন পুরো ওয়েবসাইটটিকেই উল্টো করে দিয়েছিল। ভিডিও দেখতে গিয়ে বেশ ঘাম ছুটে গিয়েছিল সবার!

১০. ইউটিউব প্রতিষ্ঠার মাত্র এক বছরের মাথায় টেক জায়ান্ট গুগল কিনে নিয়েছিল ইউটিউবকে। আর এ জন্য গুগলকে গুনতে হয়েছিল ১৬৫ কোটি ডলার। ইউটিউবকে কিনে গুগল অবশ্যই ভুল করেনি। শুধু ২০১৩ সালেই ইউটিউব থেকে গুগল আয় করে প্রায় ১৫০ কোটি ডলার।

Full Credit: তানভীর আহম্মেদ